Tuesday, April 29, 2025

Trump admin withholding $436.87 billion in approved spending, top Democrats say

 US President Donald Trump's administration has so far withheld at least $436.87 billion of congressionally approved funding, the top Democrats on the US Congress' appropriation committees said on Tuesday.



The frozen allotments span the federal government, according to the first estimate of the potential impoundments in the project led by Senator Patty Murray from Washington and Representative Rosa DeLauro from Connecticut.

Almost $42 billion was frozen or canceled for the State Department, including the frozen support for USAID, along with another $62 billion-plus in competitive grant funding for the Transportation Department, according to the estimate.

The Democrats also detailed $943 million frozen for the Head Start early-education program and more than $10 billion in frozen and canceled funding for the Natural Resources Conservation Service.

"Just 100 days into office, President Trump and Elon Musk are continuing their unprecedented assault on our nation's spending laws, and it is families, small businesses, and communities in every part of the country who are paying the price," Murray and DeLauro said in a statement.

"No American president has ever so flagrantly ignored our nation's spending laws or so brazenly denied the American people investments they are owed."

These findings will be publicly posted in a tracker tallying the minimum the committees believe the administration is freezing or fighting in court to block, a committee aide said.

The administration has cited Musk's Department of Government Efficiency and the undoing of the federal government's diversity, equity and inclusion initiatives as reasons for blocking congressionally approved funding.


The administration's refusal to spend congressionally authorized funds amounts to a challenge of the US Constitution, which gives Congress oversight over spending, lawmakers said.

Trump challenged this idea on the campaign trail, as does the current head Office of Management and Budget, Russ Vought. The US Supreme Court also twice reaffirmed the limits on presidents' power to unilaterally cut spending.

Congress in the 1974 Impoundment Control Act codified a legal process for the executive branch to tweak spending levels by proposing cuts, called a rescission, which could be approved with a simple majority vote.

As of Monday, the administration has not submitted any rescission requests for Congress to codify, despite repeated requests from many congressional Republican lawmakers.

Thursday, April 10, 2025

Trump tariff hike brings added China rate for many goods to 145%

 

Trump tariff hike brings added China rate for many goods to 145%



US President Donald Trump's steep tariff hike targeting Chinese goods, which took effect Thursday, brings Washington's additional rate on many products to 145 percent, the White House confirms. Trump's 90-day halt in fresh duties for dozens of countries has come into place, a White House order showed. 

But he has also doubled down by raising new tariffs on Chinese imports to 125 percent, a figure that stacks atop a 20 percent additional duty from earlier in the year over China's alleged role in the fentanyl supply chain. This takes the total tariffs Trump has imposed on Chinese products this year to 145 percent, stacking on existing levies from past administrations.

But the latest 125 percent figure on China, aimed at addressing practices Washington has deemed unfair, contains notable exclusions. It excludes products like steel and aluminum imports, as well as autos, which Trump slapped separate 25 percent tariffs on under separate regimes. The number also does not apply to goods such as copper, pharmaceuticals, semiconductors, lumber, and energy products -- some of which Trump has signaled plans to target separately too. 

All of this paints a more complicated picture of tariff levels, even as tensions soar between Washington and Beijing.

Tuesday, April 8, 2025

ট্রাম্পের শুল্কঝড়ে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমছে, সুফল কি পাবে বাংলাদেশ?

ট্রাম্পের শুল্কঝড়ে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমছে, সুফল কি পাবে বাংলাদেশ? 




যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কারোপের পর বিশ্ববাজারে অব্যাহতভাবে কমছে জ্বালানি তেলের দাম। এ অবস্থায় গত চার বছরের মধ্যে তেলের দাম কমে এখন সর্বনিম্ন হয়েছে। ফলে কম দামে তেল আমদানির সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ। এতে দেশের বাজারেও এর দাম কমানোর সুযোগ আছে। তবে ভোক্তারা এখনই সুফল পাচ্ছেন না।

গত কয়েক বছরে জ্বালানি তেলের দামে বড় রকমের উত্থান-পতন দেখেছে বিশ্ব। করোনা মহামারির প্রভাবে তেলের দাম ব্যাপকভাবে কমে যায়। ২০২০ সালে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের (ব্রেন্ট ক্রুড ওয়েল) দাম ছিল গড়ে ৪২ মার্কিন ডলার। পরের বছর অস্থির হয়ে ওঠে তেলের বাজার। গড় দাম বেড়ে হয় প্রায় ৭১ ডলার। তবে তেলের দামে বড় উল্লম্ফন ঘটে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর। ওই বছর তেলের গড় দাম ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায়, সর্বোচ্চ দাম ওঠে ১৩৯ ডলার। এতে বিশ্বজুড়ে জিনিসপত্রের দামও বাড়তে থাকে। দেখা দেয় চড়া মূল্যস্ফীতি। তবে পরের বছরই এটি কমে ৮০ ডলারে আসে। ২০২৪ সালেও দাম ৭০ ডলারের ঘরে ছিল। আর এখন এটি নেমে এসেছে ৬০ ডলারের কাছাকাছি।

যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কারোপের পর বিশ্ববাজারে অব্যাহতভাবে কমছে জ্বালানি তেলের দামছবি: কোলাজ

যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কারোপের পর বিশ্ববাজারে অব্যাহতভাবে কমছে জ্বালানি তেলের দাম। এ অবস্থায় গত চার বছরের মধ্যে তেলের দাম কমে এখন সর্বনিম্ন হয়েছে। ফলে কম দামে তেল আমদানির সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ। এতে দেশের বাজারেও এর দাম কমানোর সুযোগ আছে। তবে ভোক্তারা এখনই সুফল পাচ্ছেন না।

গত কয়েক বছরে জ্বালানি তেলের দামে বড় রকমের উত্থান-পতন দেখেছে বিশ্ব। করোনা মহামারির প্রভাবে তেলের দাম ব্যাপকভাবে কমে যায়। ২০২০ সালে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের (ব্রেন্ট ক্রুড ওয়েল) দাম ছিল গড়ে ৪২ মার্কিন ডলার। পরের বছর অস্থির হয়ে ওঠে তেলের বাজার। গড় দাম বেড়ে হয় প্রায় ৭১ ডলার। তবে তেলের দামে বড় উল্লম্ফন ঘটে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর। ওই বছর তেলের গড় দাম ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায়, সর্বোচ্চ দাম ওঠে ১৩৯ ডলার। এতে বিশ্বজুড়ে জিনিসপত্রের দামও বাড়তে থাকে। দেখা দেয় চড়া মূল্যস্ফীতি। তবে পরের বছরই এটি কমে ৮০ ডলারে আসে। ২০২৪ সালেও দাম ৭০ ডলারের ঘরে ছিল। আর এখন এটি নেমে এসেছে ৬০ ডলারের কাছাকাছি।

তেলের দামে বড় উল্লম্ফন ঘটে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর। ওই বছর তেলের গড় দাম ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায়, সর্বোচ্চ দাম ওঠে ১৩৯ ডলার। এতে বিশ্বজুড়ে জিনিসপত্রের দামও বাড়তে থাকে। দেখা দেয় চড়া মূল্যস্ফীতি। তবে পরের বছরই এটি কমে ৮০ ডলারে আসে। ২০২৪ সালেও দাম ৭০ ডলারের ঘরে ছিল। আর এখন এটি নেমে এসেছে ৬০ ডলারের কাছাকাছি।

দেশে জ্বালানি তেলের চাহিদার পুরোটাই মেটানো হয় আমদানি থেকে। তাই চড়া দামে তেল আমদানি করার দায় এসে পড়ে ভোক্তার ওপর। দেশে ব্যবহৃত জ্বালানি তেলের মধ্যে বেশি চাহিদা ডিজেলের। কৃষি, শিল্প উৎপাদন ও পরিবহন খাতে এ তেল ব্যবহৃত হয়। তাই এটির দাম বাড়লে পণ্যের দামও বেড়ে যায়, বাড়ে জীবনযাত্রার ব্যয়।

দেশে ২০১৬ সাল থেকে টানা পাঁচ বছর ডিজেলের দাম ছিল লিটারপ্রতি ৬৫ টাকা। ২০২১ সালের নভেম্বরে দাম বাড়িয়ে ৮০ টাকা করা হয়। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর আগ পর্যন্ত এ দাম বহাল ছিল। একই সময়ে পেট্রল ৮৬ ও অকটেন বিক্রি হয়েছে ৮৯ টাকায়। যুদ্ধ শুরুর পর দেশেও দাম বাড়ানো হয়। ২০২২ সালের আগস্টে একলাফে ডিজেলের দাম বেড়ে দাঁড়ায় ১১৪ টাকা। ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে ২৫ দিনের মাথায় দাম ৫ টাকা কমিয়ে ১০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়। ওই সময় পেট্রল ১২৫ ও অকটেন ১৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।তবে গত বছরের মার্চ থেকে বিশ্ববাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ শুরু করেছে সরকার। সে হিসাবে প্রতি মাসে নতুন দাম ঘোষণা করা হয়। গত দুই মাস ধরে দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। এ হিসাবে বর্তমানে প্রতি লিটার ডিজেল বিক্রি হচ্ছে ১০৫ টাকায় আর পেট্রল ১২২ ও অকটেন ১২৬ টাকায়।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বলছে, বিশ্ববাজারে দাম কমলেই সঙ্গে সঙ্গে এর প্রভাব পড়ার সুযোগ নেই। তেল কেনার পর দেশে আসতে এক মাস লেগে যায়। তাই স্বয়ংক্রিয় মূল্য প্রক্রিয়ায় আগের মাসের আমদানি খরচ ধরে মূল্য সমন্বয় করা হয়। তেলের দাম নির্ধারণে ডলারের দাম বড় সূচক হিসেবে কাজ করে।

বিপিসির চেয়ারম্যান আমিন উল আহসান প্রথম আলোকে বলেন, দাম এখনকার মতো কম থাকলে আগামী মাসের সমন্বয়ে প্রভাব পড়বে। তবে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় চার বছর আগের দামে ফেরা সম্ভব হবে না। বিপিসির অস্বাভাবিক মুনাফা করার কোনো সুযোগ নেই; বরং তেলের দাম ভোক্তার জন্য সহনীয় পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করে বিপিসি।  

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বলছে, ২০২২ সালে ডলারের দাম ছিল ৮৫ থেকে ১০৫ টাকা। বর্তমানে এটি বেড়ে হয়েছে ১২২ টাকা। এর মানে জ্বালানি তেলের বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে এখন ১৭ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে ডলার কিনতে। এতে বিপিসির খরচ বেড়েছে।


সুযোগ আছে দাম কমানোর

অকটেন ও পেট্রল বিক্রি করে সব সময় মুনাফা করে সরকারি প্রতিষ্ঠান বিপিসি। মূলত ডিজেলের ওপর বিপিসির লাভ-লোকসান নির্ভর করে। দেশে ব্যবহৃত জ্বালানি তেলের ৭৫ শতাংশই ডিজেল। গত এক দশকে জ্বালানি তেল বিক্রি করে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা মুনাফা করেছে বিপিসি। এর মধ্যে শুধু ২০২১-২২ অর্থবছরে তারা লোকসান করে ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। এরপর টানা দুই বছর গড়ে চার হাজার কোটি টাকার বেশি মুনাফা করেছে। এর বাইরে জ্বালানি তেল থেকে প্রতিবছর ১৩ থেকে ১৪ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব নেয় সরকার।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণের সূত্র যাচাই–বাছাই করার দাবি তোলে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। গত নভেম্বরে তারা জানায়, বিগত সরকার বিপিসির বাড়তি মুনাফা ধরে দাম নির্ধারণের সূত্র ঠিক করেছে, যা ত্রুটিপূর্ণ। তেলের দাম বাজারভিত্তিক হলে লিটারে ১০ থেকে ১৫ টাকা কমানো সম্ভব। এরপরও দাম নির্ধারণ হচ্ছে আগের সরকারের চূড়ান্ত করা সূত্র ধরেই। ফলে দাম তেমন একটা কমছে না।

ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সির তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের সরবরাহ চাহিদার চেয়ে বেশি থাকবে। দৈনিক চাহিদার চেয়ে ৬ লাখ ব্যারেল তেল বেশি সরবরাহ থাকবে বলে তাদের পূর্বাভাস। তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোও অবশ্য আগে সে রকম আভাস দিয়েছে। একদিকে যুক্তরাষ্ট্রে তেলের উৎপাদন বৃদ্ধি ও অন্যদিকে চীনের চাহিদা কম থাকায় সরবরাহ বাড়বে। ফলে এ বছর তেলের দাম তেমন একটা বাড়বে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। পূর্বাভাস বলছে, আগামী নভেম্বর পর্যন্ত প্রতি মাসেই কমতে থাকবে তেলের দাম। এরপর কিছুটা বাড়তে পারে। জ্বালানি তেলের দাম কমানোর যথেষ্ট সুযোগ আছে বলে মনে করছেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। প্রথম আলোকে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। দাম নির্ধারণের ত্রুটিপূর্ণ সূত্র সংশোধন করে তা বাজারভিত্তিক করা উচিত। আরও আগেই দাম কমানোর সুযোগ ছিল। এখন তো আরও কমেছে বিশ্ববাজারে। তাই দ্রুততম সময়ে মূল্য সমন্বয় করে দাম কমাতে পারে সরকার। তাহলে জ্বালানি তেলের দাম কমার সুফল পাবে উৎপাদন ও পরিবহন খাত। এতে মূল্যস্ফীতি কমাতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

Friday, April 4, 2025

Title: Top 5 Places to Visit in Bangladesh During Summer

Title: Top 5 Places to Visit in Bangladesh During Summer



Summer in Bangladesh can be intense, but it also opens the door to some of the most refreshing travel experiences. Whether you're seeking cool hills, peaceful rivers, or breezy beaches, here are five perfect places to explore during the summer months:

রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনে ট্রাম্পের শান্তি প্রচেষ্টা বানচালের অভিযোগ

 

রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনে ট্রাম্পের শান্তি প্রচেষ্টা বানচালের অভিযোগ



ইউক্রেনে দ্রুত শান্তিচুক্তি চাইছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ জন্য রাশিয়া ও ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমানতালে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে তাঁর প্রশাসন। কিন্তু রাশিয়া ট্রাম্প প্রশাসনের সব প্রচেষ্টাকে বানচাল করছে বলে অভিযোগ করেছেন ইউরোপের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা।

আজ শুক্রবার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে সামরিক জোট ন্যাটোর পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের এক বৈঠক ইউরোপের প্রতিনিধিরা ওই মনোভাব ব্যক্ত করেন। তাঁরা মনে করেন শান্তিচুক্তিতে বাধ্য করতে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আরও কঠিন অবস্থান গ্রহণ করা উচিত ট্রাম্প প্রশাসনের। কারণ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট শান্তিচুক্তির বিষয়ে আন্তরিক নন



ব্রাসেলসের বৈঠক সম্পর্কে জানেন এমন কয়েকটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, পুতিনের মনোভাব নিয়ে সম্প্রতি সতর্ক হয়ে উঠেছে হোয়াইট হাউস। ট্রাম্প যদিও এখন পর্যন্ত প্রকাশ্যে বলছেন, তিনি বিশ্বাস করেন পুতিন যুদ্ধ শেষ করতে চান।

মার্চ মাসে মস্কোকে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির একটি প্রস্তাব দিয়েছিল ওয়াশিংটন। কিয়েভ এতে সম্মতি জানিয়েছিল। শর্ত সাপেক্ষে তাতে সম্মত হবে বলে জানালেও শেষ পর্যন্ত তা প্রত্যাখ্যান করেছিল মস্কো। তবে জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলা বন্ধের বিষয়ে উভয় পক্ষ একমত হয়েছিল। কিন্তু পরে উভয় পক্ষ পরস্পরের বিরুদ্ধে তা লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে।

ন্যাটোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের দ্বিতীয় দিনের বৈঠকের আগে আজ ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিন নোয়েল ব্যারোট বলেন, মস্কো ‘যুক্তরাষ্ট্রের কাছে জবাব দিতে বাধ্য। তারা [যুক্তরাষ্ট্র] মধ্যস্থতা ও যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে ব্যাপক তৎপরতা চালিয়েছে।’

‘আমরা আপনাকে দেখছি’


ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি বলেছেন, পুতিন বিভ্রান্তি অব্যাহত রেখেছেন। লেং মারাও চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি চাইলে এখনই যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হতে পারেন। কিন্তু তিনি ইউক্রেন, দেশটির সাধারণ মানুষ এবং জ্বালানি সরবরাহব্যবস্থায় বোমা হামলা অব্যাহত রেখেছেন। আমরা আপনাকে দেখছি ভ্লাদিমির পুতিন। আপনি যা করছেন আমরা তা জানি।’ পুতিনের শান্তিচুক্তির আলোচনা ‘অন্তঃসারশূন্য প্রতিশ্রুতি ছাড়া কিছু নয়’ উল্লেখ করে জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক বলেন, ‘নতুন নতুন দাবি উত্থাপন করে তিনি সময়ক্ষেপণ করছেন।’

কানাডা ও এস্তোনিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রস্তাব গ্রহণের সময়সীমা ঘোষণার জন্য রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। যুদ্ধবিরতির জন্য মস্কো ও কিয়েভ উভয়ের সঙ্গে এখনো যোগাযোগ চালিয়ে যাচ্ছে ওয়াশিংটন। ন্যাটোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের প্রথম দিন গতকাল বৃহস্পতির রাতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘ইউক্রেনের পক্ষে, যুদ্ধ শেষ করার পক্ষে এবং যুদ্ধ শেষ করার বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের উদ্যোগের প্রতি এখনো ব্যাপক সমর্থন রয়েছে। তবে সবাই মনে করেন, এসব করার জন্য রাশিয়ার আরও বেশি আন্তরিক হওয়া দরকার।’


মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই কর্মকর্তা বলেন, একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত করতে রাশিয়ার ওপর চাপ বাড়ানো নিয়ে কোনো সম্মতি হয়নি। তবে সবাই মনে করেন, যুদ্ধবিরতি যত তাড়াতাড়ি হয় তত ভালো। সবাই এই বিষয়ে একমত যে রাশিয়ার আরও বেশি কিছু করা দরকার। রাশিয়ার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়া উচিত।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অক্ষ শক্তির বিরুদ্ধে মিত্র শক্তির জয়ের মধ্য দিয়ে ইউরোপের রক্ষাকর্তা হিসেবে হাজির হয় যুক্তরাষ্ট্র। ইউরোপের নেতারা সাধারণভাবে এখনো এই মনোভাব পোষণ করেন। তাঁরা মনে করেন, রাশিয়ার সম্ভাব্য যেকোনো হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রই তাঁদের শেষ ভরসা। কিন্তু ক্ষমতা গ্রহণের পর ট্রাম্প প্রশাসন যেভাবে মস্কোর সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে এবং কিয়েভের ওপর চাপ তৈরি করেছে, ইউরোপীয়রা তাতে বেশ হতাশ হন।

ন্যাটোর এক জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক বলেন, ইউক্রেন শান্তিচুক্তিতে ইউরোপীয়দের এখনো যুক্ত করা হয়নি। এটা নিয়ে তাঁদের মধ্যে অস্বস্তি আছে। কারণ, যে শান্তিচুক্তির মাধ্যমে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হবে, সেটার ওপর ইউরোপের আগামী কয়েক দশকের নিরাপত্তা নির্ভর করছে।


ফোনালাপ করবেন না পুতিন-ট্রাম্প


আজ শুক্রবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন বলেছে, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আপাতত ফোনালাপের পরিকল্পনা নেই। গতকাল পুতিনের বিনিয়োগ দূতের ওয়াশিংটন সফরের পর ক্রেমলিন এই মন্তব্য করে। তবে মস্কো-ওয়াশিংটনের বিকাশমান অবস্থা নিয়ে ‘সতর্ক আশাবাদ’ ব্যক্ত করেছে ক্রেমলিন।

বৃহস্পতিবার এনবিসি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনে পূর্ণ যুদ্ধবিরতির বিষয়ে সম্মত না হওয়া পর্যন্ত ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠরা তাঁকে আপাতত পুতিনের সঙ্গে কথা না বলার পরামর্শ দিয়েছেন। পূর্ণ যুদ্ধবিরতি নিয়ে পুতিন নীতিগতভাবে একমত বলে জানিয়েছেন। তবে এ জন্য বেশ কিছু শর্ত পূরণের দাবি জানিয়েছেন তিনি।

দুই দিনে বিভিন্ন পর্যায়ের মার্কিন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বৃহস্পতিবার পুতিনের বিনিয়োগ দূত রিল দিমিত্রিভ বলেন, মস্কো-ওয়াশিংটনের সম্পর্কের মধ্যে ‘ইতিবাচক গতিশীলতা’ দেখা যাচ্ছে। তবে মতপার্থক্যগুলো বের করতে আরও বৈঠক দরকার।

রিল দিমিত্রিভের মন্তব্যের পরই আজ ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পুতিন-ট্রাম্পের আপাতত ফোনালাপের সম্ভাবনা নেই বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘আগামী কয়েক দিনে তেমন কোনো পরিকল্পনা নেই। সূচিতে আপাতত এমন কিছু নেই।’

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তাসংক্রান্ত আলোচনায় রাশিয়ার যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানান পেসকভ। তবে বিষয়টি বেশ জটিল বলে মনে করেন তিনি।


রুশ হামলা অব্যাহত


এদিকে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে রাশিয়ার ড্রোন হামলায় ইউক্রেনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের শহর খারকিভে অন্তত ৪ জন নিহত ও ৩৫ জন আহত হয়েছেন। চলতি সপ্তাহে শহরটিতে এই নিয়ে চারবার হামলা চালানো হয়েছে। রুশ হামলায় সেখানে বেসামরিক বসতিতে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

Take steps to prevent Hasina from making provocative statements, Yunus tells Modi

Take steps to prevent Hasina from making provocative statements, Yunus tells Modi

Chief Adviser Prof Muhammad Yunus today told Indian Prime Minister Narendra Modi that the former prime minister (Sheikh Hasina) had been making inflammatory remarks in various media outlets and attempting to destabilise the situation in Bangladesh, which seemed to be an abuse of the hospitality India has extended to her.



"She [Hasina] has consistently made false and inflammatory accusations against the interim government of Bangladesh," Yunus told Modi.

"We request that the government of India take appropriate measures to restrain her from continuing to make such incendiary statements while she remains in your country," he said, according to a statement issued by the CA's press wing.

This was the first bilateral meeting between the two leaders since the fall of Hasina-led government through a mass uprising on August 5. Yunus enquired about the status of Bangladesh's request for the extradition of Hasina, which remains pending with the Indian government.

The CA also referenced the UN Human Rights Office's Fact-Finding Report, which confirmed serious human rights violations and abuses committed by security forces and armed Awami League activists between July 15 and August 5, 2024. He said the report estimated that 1,400 protest-related deaths occurred, with approximately 13 percent of the victims being children. He stated the report also found reasonable grounds to believe that crimes against humanity, such as murder, torture, and other inhumane acts, were committed during the protests.

The UN report notes that Hasina herself had ordered security forces to kill protesters and specifically instructed them to "arrest the ringleaders, kill them, and hide their bodies. In response, Indian PM blamed social media for the tensions around Sheikh Hasina's remarks. He said India's attachment is with a country, not with any individuals or political organizations.

Yunus also raised the issue of border killings and stressed the need for working together to reduce the number of fatalities. It would not only save many families great anguish but would also help to build trust and confidence and to strengthen the relationship between India and Bangladesh, he said. "I always felt the pain when these killings happen," Yunus said, urging India to find "ways and means" to prevent the incidents.

Modi said Indian border troops opened fire only in self-defence and the fatalities occurred in Indian territories. The two leaders stressed the need to work together on this issue.

The leaders of these two major South Asian countries greeted each other with mutual respect and a shared openness for dialogue. Their 40-minute exchange was candid, productive, and constructive. "Bangladesh deeply values its relationship with India," said Yunus. "The deep-rooted friendship between our two countries is founded on intertwined histories, geographical proximity, and cultural affinity. We remain thankful for the unwavering support of the government and people of India during our most challenging time in 1971," he added.

Trump admin withholding $436.87 billion in approved spending, top Democrats say

  US President Donald Trump's administration has so far withheld at least $436.87 billion of congressionally approved funding, the top D...